বাড়িতে আজ সাজ সাজ রব। বউ আসছে তাই। বিয়ে টা তাড়াহুড়া করে করাতে হল মৃদুলদার। ফাল্গুন মাস নাকি বিয়ের জন্য ভাল সময়।
বিরহিনী
প্রেম বা ভালোবাসা আমার কাছে এক পবিত্র শব্দ আমি মনে করি ভালোবাসা ছাড়া জীবনে কোনো কিছু অর্জন করা যায় না। আমাদের প্রত্যেকের জীবনে ভালোবাসার দরকার।
একতারা
কমলা রঙের সাজানো বাউলের বেশ নিয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে আসে কৃষ্ণদাস বাউল। কৃষ্ণদাসের সাজগোজ দেখে বোষ্টুমি কৃষ্ণদাসী এগিয়ে আসে–“এই সাত সকালে কোতায় বেরুচ্চো?”
হাওয়া বদল
এই আপু , শোনো যা মজার কাণ্ড হয়েছে। এইটুকু বলে নিশাত হো হো করে হেসে গড়িয়ে পড়ল। আমি বিরক্তি চেপে বললাম , কি হয়েছে সেটা বল।
বুমেরাং
‘ওই হারামজাদিটা কে টেনে বের করতে পারছিস না কেউ তোরা !’ অগ্নিগর্ভ লাল নেশা চোখে , পান চিবোতে চিবোতে পল্টুর দিকে তীব্র ক্ষোভ নিয়ে কথাটা ছুঁড়ে দিলো তেওয়ারী ।
প্রহসন
“না দিদি দোহাই তোমায়, আমার খোকাকে এত কাছে টানবে না ,তোমার নিঃশ্বাসে বিষ আছে”-কথাগুলো বিশ্রীভাবে বলে হিড়হিড় করে বিট্টুকে টান মারলো পড়শী মিঠু ।খাটে বাপ্পা, বিট্টুর সঙ্গে লুডো খেলছিলো আর করুণা ওদের জন্য সবে সুজির পায়েস চাপিয়েছে।
যাজ্ঞসেনী আর পাঁচজন অশ্বারোহী
জানি,বালুচরে লিখে রাখা নাম
একটু পরেই মুছে যাবে ঢেউ এলে
তবুও তো লিখে রাখি,,
যাজ্ঞসেনী কি আসবে রিইউনিয়নে! আসলে কতদিন পর দেখা হবে বলত !
প্রাপ্তি
সুজয় দিন ১০ হল আমেরিকা থেকে বহুদিন পর নিজের দেশে ফিরেছেন ছেলের সাথে। ফেরার পর থেকেই যেন একটু দুর্বল লাগছে। হতেই পারে। দুই দেশের আবহায়ায় অনেক পার্থক্য।
কাপ ডিশ ও ভাঙা সকাল (দ্বিতীয় পর্ব)
-কয়েকবার টুকটাক ঘটনা হয়েছে, আমি সব বলছি।তাছাড়া উনি যথেষ্ট শান্ত প্রকৃতির মানুষ।এমনকি ওর অফিসের স্টাফেরাও খুব নাম করত।আমাকে বলত, ‘বৌদি আপনি প্রতীকদাকে কি খাওয়ান? কোন রাগ নেই। যা বলি হেসে উড়িয়ে দেয়।’
কাপ ডিশ ও ভাঙা সকাল (প্রথম পর্ব)
এই চন্দনা কোথায় আছো? এদিকে তাড়াতাড়ি আরো দুকাপ চা দিয়ে যাও।
ভিতর থেকে আওয়াজ এল, ‘আমি তো একটু আগেই দু’কাপ চা দিয়ে এলাম।‘
–তুমি দেখলে না সুমনা এলো।সুমনাকে মনে আছে?