All posts by : Anirban420

চিৎকার করে পড়ছিল না বলে তিতিকে তিতির মা বকছিল | তারপর যেই একটু চুপ করে থেকে, তিতি আবার জোরে জোরে পড়তে শুরু করলো, অমনি বীথি চায়ের জল বসাতে চলে গেল |

কত বৃষ্টিভেজা পথ,
হেঁটে গেছি আমরা একসাথে।
নিতাম না কোনো বর্ষাতি।
বৃষ্টি নামার মুহুর্তে

পুজোর আগে ক্লাবগুলি জমে যেত । বাজেট , থিম প্যান্ডেল , আর সেক্রেটারি কে হবে – এই নিয়েই যাবতীয় দ্বন্দ্ব ।
বহু বছর ধরে রজত সেক্রেটারি হতে চাইছে । গুলবাজ হিসেবে সে অদ্বিতীয় ।

সুইচ বোর্ডের পাকদন্ডী বেয়ে
পাখা আর টিউবলাইটে ভর করে তোর আত্মা নেমে আসে।
আয়নায় আমার পেছনে দাঁড়িয়ে
দেখে আমাদের বিয়ে হলে কেমন দেখাতো।

শুধুই দেয়ার জন্য পুণ্যলগ্নে এই প্রবেশ, কেবলই স্থবিরতার
স্পর্সস্বরে নিজেকে জড়ানো, ভয় চেপে রেখে ভয়ের প্রতীক্ষা করা

কবিতা আমার কাছে ছিন্নভিন্ন প্রেমের অবশেষ
যেটুকু শব্দ থাকে জোড়া অক্ষরে বিন্যাসে, সব
পতিতালয়ের মত স্নিগ্ধ ও রোজগেরে

নাচছে দেখো হাঁসছে ওরা
হাওয়ার পিঠে ঘোড়সওয়ারী
ডাইনে বাঁয়ে ওপর নিচে
পেরিয়ে অনেক পৃথী বারি,

রীনা,
আগের চিঠিতে তুমি জানতে চেয়েছ, এখানে বর্ষা এসেছে কিনা । হ্যাঁ, রাশি রাশি মেঘে ভেলায় বর্ষা আমার আঙিনায় সমাতীর্ণ ।

ভোরের থেকে বৃষ্টি পড়ে, পড়ে টাপুর টুপ্
বৃষ্টি পেয়ে গাছেরা সব ভিজছে মজায়, চুপ!
সূর্য আজ উঠলো নাকো আবছা অন্ধকারে,
বৃষ্টি ঝরে ফিস্ ফিসিয়ে কিংবা মুষলধারে!

–” উঃ কষ্ট। ফাঁসির দড়িটা যখন গলায় চেপে বসল জিভটা আপনা থেকেই বেরিয়ে এলো। যন্ত্রণায় চিৎকার করে উঠতে গেলাম–
–” মা মাগো খুব কষ্ট । ” না মা এগিয়ে এলো না ঠিক আগের মতো।